মারধর কোনো ইতিবাচক ফলাফল বয়ে আনে না।
অধিকাংশ সময় মারধর বরং বিপরীত ফলাফল বয়ে আনে।
মারধর শিশুর ইচ্ছা শক্তিকে দুর্বল করে দেয়,
চেতনার শাণিতভাব বিলুপ্ত করে দেয়,
উদ্যম উৎসাহে ব্যত্যয় ঘটায়।
সন্তান যদি তার পাশে এমন ব্যক্তিকে পায়
যে সবসময় তাকে হেকমত ও সুন্দর ভাষায় তার দায়দায়িত্ব সম্পর্কে বোঝাবে,
কাজ করার প্রতি উৎসাহী করে তুলবে।
তা হলে কঠিন শাস্তির কোনো প্রয়োজন হবে মনে হয় না।