৭টি কাজ যা সাওমকে নষ্ট করে দেয় তা জানা থাকলে কনফিউজ হবে না।
১। ইচ্ছে করে যেকোন ধরনের খাওয়া দাওয়া খাবার ও পানি যা মুখে বা নাক দিয়ে খাদ্যথলিতে গেলে রোজা নষ্ট করে।
২। খাবার হিসেবে কোন ইঞ্জেকশন নিলে ভেংগে যাবে, কিন্তু মেডিসিন হিসেবে সমস্যা নেই যেমন ইনসুলিন, পেনিসিলিন বা যেকোন এন্টিবায়োটিক
৩। ইচ্ছা করে বমি করলে রোজা ভেংগে যাবে কিন্তু অনিচ্ছায় হলে অসুবিধা নেই।
৪। হিজামা বা কাপিং না করাই উত্তম( এটা বিতর্কিত মাসয়ালা থাকায় উত্তম হলো রোজা অবস্থায় না করা), রক্ত পরীক্ষা করা যাবে, দাঁত দিয়ে বা মাড়ি দিয়ে রক্ত বের হলেও রোজার সমস্যা নেই, রক্ত গিলে ফেলবে না। রক্ত দান করতে হলে ইফতারের পরে করাই উত্তম।তবে ইমারেজেন্সি হলে দান করা যাবে রোজার ক্ষতি হবে না।
৫। ইন্টারকোর্স নারী পুরুষের শারীরিক মিলন হলে রোজা ভেংগে যাবে এবং এটা অত্যন্ত কঠিন গুনাহ।
৬। স্বপ্নদোষ হয়ে কাপড় ভিজে গেলেও রোজার কোন ক্ষতি হবে না তবে যদি কেউ ইচ্ছে করে কেউ কিছু দেখে বা শুনে বা হস্তমৈ্থুন করে এই ধরনের অবস্থা হয় সেক্ষেত্রে রোজা ভেংগে যাবে।
৭। নারীর ঋতুস্রাব(হায়েজ) ও নিফাস( সন্তান হওয়ার পরবর্তী) রোজা রাখা যাবে না। পরবর্তীতে কাযা আদায় করে নিবে।