বই পড়া প্রতিযোগীতা -২০২২ ( সাওম,সালাত,যাকাত, যাকাতুল ফিতর, সাওমের ফিদইয়া)

আসসালামু’আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ

আসন্ন রমাদান মাসকে সামনে রেখে আমাদের ২০২২ সালের বই পড়া প্রতিযোগীতার প্রশ্ন ও উত্তর আপনাদের সামনে উপস্থাপন করছি।

এবারের বই পড়া প্রতিযোগীতার সিলেবাস ছিলোঃ

বইঃ রামাদানের সওগাত। লেখকঃড খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাংগীর(রহ)

বিষয়ভিত্তিক জ্ঞানার্জনঃ সালাত,যাকাত, সাওমের ফিদইয়া,সাদাকায়ে ফিতর

রজব মাস থেকে শা’বান মাস পর্যন্ত এই সিলেবাসের উপর পড়াশুনা করে, অনলাইন  পরিক্ষা হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ।

যে কেউ ইচ্ছে করলে নিজ পরিবার বা কলিগ বা আত্মীয়দের মাঝে এই প্রতিযোগীতার আয়োজন করতে পারেন। এর মাধ্যমে জ্ঞানার্জন ও আমল করার উদ্দীপনা আসবে ইন শা আল্লাহ। মহান আল্লাহ আমাদের সকলের এই নেক প্রচেষ্টা কবুল করে নিন।

আল কুর’আনে ইরশাদ হয়েছেঃ

وَسَارِعُوا إِلَى مَغْفِرَةٍ مِنْ رَبِّكُمْ وَجَنَّةٍ عَرْضُهَا السَّمَاوَاتُ وَالْأَرْضُ أُعِدَّتْ لِلْمُتَّقِينَ

সেই পথে তীব্র গতিতে এগিয়ে চলো যা তোমাদের প্রতিপালকের ক্ষমা এবং আকাশ ও পৃথিবীর সমান প্রশস্ত জান্নাতের দিকে চলে গিয়েছে এবং যা সেই আল্লাহভীরু লোকদের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছেসূরা আলে ইমরান: ১৩৩
ِاللَّهُمَّ انْفَعْنِي بِمَا عَلَّمْتَنِي، وَعَلِّمْنِي مَا يَنْفَعُنِي، وَزِدْنِي عِلْمًا وأعُوْذُ بِاللَّهِ مِنْ حَالِ أهْلِ النَّار

আল্লাহুম্মানফা-নি বিমা আল্লামতানি, ওয়া আল্লিমনি মা ইয়ানফাউনি ওয়া জিদনি ইলমা, ওয়া আউজুবিল্লাহি মিন হালি আহলিন নার।

হে আল্লাহ! আমাকে তুমি যা শিখিয়েছ, তা দিয়ে আমাকে উপকৃত করো, আমার জন্য যা উপকারী হবে, তা আমাকে শিখিয়ে দাও এবং আমার ইলম (জ্ঞান) বাড়িয়ে দাও। এবং আমি জাহান্নামিদের অবস্থা থেকে হেফাজতের জন্য আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করি। তিরমিজি : ৩৫৯৯; ইবনে মাজাহ: ২৫১

প্রতিযোগীতার নির্দেশিকাঃ

পূর্ণমানঃ  ১০০     সময়ঃ  ৫০মিনিট

  • একটি প্রশ্নের উত্তর একাধিক হতে পারে।
  • রমাদানের সাওগাত বই থেকে প্রশ্ন করা হয়েছেঃ মোট নাম্বারঃ ৫৫     সময়ঃ ৩০ মিনিট

                                          সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন- ২০টি-  ২০ নাম্বার     সময় ২০ মিনিট

                                        শূন্যস্থান পূরন- ২টি-   ৩৫ নাম্বার      সময় ১০মিনিট

  • বিষয়ভিত্তিক প্রশ্নঃ মোট নম্বরঃ ৪৫     সময়ঃ ২০মিনিট

                 সালাতঃ ২৫টি ২৫ নাম্বার সময়ঃ  ৯ মিনিট

                  ফিতরাঃ ৫টি   ৫ নাম্বার  সময়ঃ ৩ মিনিট      

                   ফিদইয়াঃ ৫টি  ৫ নাম্বার সময়ঃ ৩ মিনিট

                   যাকাতঃ ১০টি  ১০ নাম্বার সময়ঃ ৫ মিনিট

বই পড়া প্রতিযোগীতাঃ ২০২২ইং

পূর্ণমানঃ ১০০                               সময়ঃ ৫০মিনিট                             তারিখঃ ৩১/৩/২২

রামাদানের সওগাত

ক) সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর দিনঃ নাম্বার ২০

১নংপ্রশ্নঃ রমাদানের সওগাত বইটি মূলত কোন বইএর অংশবিশেষ?

২নং প্রশ্নঃ সিয়াম শুধু আমারই জন্য-কে বলেছেন, কোথা থেকে জানা যায়?

৩নং প্রশ্নঃ সিয়াম পালনকারীর জন্য কয়টি আনন্দের সময় ও কি কি?

৪নং প্রশ্নঃ সাওমের মূল উদ্দেশ্য কি? কোথা থেকে জানতে পারি?

৫নং প্রশ্নঃ সূরা বাকারার কোন আয়াত থেকে সাওম ফরয ইবাদাত জানা যায়?

৬নং প্রশ্নঃ হাদীসের আলোকে সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তি বলা হয়েছে কোন কাজের জন্য?

৭নং প্রশ্নঃ হাদীসের আলোকে বান্দাহর জন্য শাফা’আত করবে কোন দুটি জিনিষ?

৮নং প্রশ্নঃ সূরা বাকারার ১২১ নং আয়াতের মূল বিষয় কি?

৯নং প্রশ্নঃ তিলাওয়াত অর্থ কি বলা হয়েছে?

১০নং প্রশ্নঃ وَلَقَدْ يَسَّرْنَا الْقُرْآنَ لِلذِّكْرِ فَهَلْ مِن مُّدَّكِرٍ  এর অর্থ কি, কোন সূরায় কতবার এসেছে?

১১নং প্রশ্নঃ বুখারী হাদীসের আলোকে সাহরী খাওয়াতে কি কল্যান আছে?

১২নং প্রশ্নঃ  সাহরী ও ফযরের সালাতে দাঁড়ানোর মাঝে সময়ের ব্যবধান কতক্ষন বলে হাদীস থেকে জানা যায়?

১৩নং প্রশ্নঃ কোন দুটি শর্তে সাওম রাখলে পূর্ববর্তী সকল গোনাহ মাফ হয়ে যাবে?

১৪নং প্রশ্নঃ পানাহার বর্জনের নাম সিয়াম নয়। সিয়াম হলো—হাদীসে কি বলা হয়েছে?

১৫নং প্রশ্নঃ হাদীসে রমাদান মাসে বিশেষ দুটো ইবাদাতের কথা উৎসাহ দেয়া হয়েছে, সেগুলো কি কি?

১৬নং প্রশ্নঃ ইমামের সাথে কিভাবে কিয়ামুল লাইল আদায় করলে সারারাত কিয়ামুল লাইলের সাওয়াব পাওয়া যাবে? কোন হাদীসের আলোকে জানা যায়?

১৭নং প্রশ্নঃ সাহাবা ও তাবেয়ীগন কিভাবে রমাদানে কুর’আন খতম করতেন?

১৮নং প্রশ্নঃ  লাইলাতুল ক্বদরকে কখন খুঁজতে বলা হয়েছে মুসলিম শরীফ হাদীসে?

১৯নং প্রশ্নঃ যাকাতুল ফিতরের উদ্দেশ্য কি? কোথা থেকে জানা যায়?

২০নং প্রশ্নঃ হাদীসের আলোকে সারা বছর সিয়াম পালনের সাওয়াব পাওয়া যাবে কিভাবে?

খ) শূন্যস্থানে উপযুক্ত শব্দ বসিয়ে পূর্ণ করুনঃ- নাম্বারঃ ২৫+১০

১। হে ঈমানদাগণ! তোমাদের ওপর — ফরয করে দেয়া হয়েছে যেমন তোমাদের পূর্ববর্তী নবীদের অনুসারীদের ওপর — করা হয়েছিল ৷ এ থেকে আশা করা যায়, তোমাদের মধ্যে —— সৃষ্টি হয়ে যাবে ৷ এ কতিপয় ——রোযা ৷ যদি তোমাদের কেউ হয়ে থাকে —–অথবা —তাহলে সে যেন অন্য দিনগুলোয় এই —–করে ৷ আর যাদের রোযা রাখার সামর্থ আছে (এরপরও রাখে না)তারা যেন ফিদিয়া দেয় ৷ একটি ——একজন মিসকিনকে —- ৷ আর যে ব্যক্তি স্বেচ্ছায় ও সানন্দে কিছু বেশী সৎকাজ করে, তা তার জন্য ভালো ৷ তবে যদি তোমরা সঠিক বিষয় অনুধাবন করে থাকো ৷  তাহলে তোমাদের জন্য রোযা রাখাই ভালো ৷ রমযানের মাস, এ মাসেই —-নাযিল করা হয়েছে , যা মানব জাতির জন্য পুরোপুরি—– এবং এমন দ্ব্যর্থহীন শিক্ষা সম্বলিত, যা সত্য –—-এবং ——-পার্থক্য সুস্পষ্ট করে দেয় ৷ কাজেই এখন থেকে যে ব্যক্তি এ মাসের সাক্ষাত পাবে তার জন্য এই সম্পূর্ণ মাসটিতে রোযা রাখা —– এবং যে ব্যক্তি রোগগ্রস্ত হয় বা সফরে থাকে, সে যেন অন্য—– রোযার সংখ্যা — করে ৷  আল্লাহ তোমাদের সাথে —–অবলম্বন করতে চান, ——অবলম্বন করতে চান না ৷ তাই তোমাদেরকে এই পদ্ধতি জানানো হচ্ছে, যাতে তোমরা রোযার সংখ্যা পূর্ণ করতে পারো এবং আল্লাহ তোমাদের যে —-দান করেছেন সে জন্য যেন তোমরা আল্লাহর —–করতে ও তার —–এবং তাঁর প্রতি—- প্রকাশ করতে পারো ৷  (সূরা —ঃ ১৮৩– )

২। ইবনু আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, কোন এক সময় আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পিছনে ছিলাম। তিনি বললেনঃ হে তরুণ! আমি তোমাকে কয়েকটি কথা শিখিয়ে দিচ্ছি, তুমি আল্লাহ্ তা’আলার (বিধি-নিষেধের) রক্ষা করবে, আল্লাহ তা’আলা তোমাকে ——- করবেন। তুমি আল্লাহ্ তা’আলার সন্তুষ্টির প্রতি লক্ষ্য রাখবে, আল্লাহ্ তা’আলাকে তুমি ———পাবে। তোমার কোন কিছু চাওয়ার প্রয়োজন হলে ——- নিকট চাও, আর —– প্রার্থনা করতে হলে আল্লাহ্ তা’আলার নিকটেই কর।

আর জেনে রাখো, যদি সকল উন্মাতও তোমার কোন উপকারের উদ্দেশে ঐক্যবদ্ধ হয় তাহলে ততটুকু উপকারই করতে পারবে, —-আল্লাহ তা’আলা তোমার জন্যে —রেখেছেন। অপরদিকে যদি সকল —–করতে সক্ষম হবে, যতটুকু আল্লাহ্ তা’আলা তোমার ——–লিখে রেখেছেন। —- তুলে নেয়া হয়েছে এবং লিখিত কাগজসমূহও —– গেছে। তিরমিযীঃ ২৫১৬, সহীহঃ মিশকাত (৫৩০২), যিলালুল জান্নাত (৩১৬-৩১৮)। আবূ ঈসা বলেন, এই হাদীসটি হাসান সহীহ।

গ) বিষয় ভিত্তিকঃ    বহু নির্বাচনী প্রশ্নঃ —– 

প্রশ্নঃ  ফিদইয়া- পূর্ণমানঃ ৫

১। । ফিদইয়া অর্থ কি— উত্তরঃ ক)কাফফারা খ) বিনিময় প্রদান গ) দান করা

২। সিয়ামে ফিদইয়া আদায় কি অর্থ দিয়ে আদায় হবে—উত্তরঃ ক) হ্যা  খ) না

৩। সিয়ামে ফিদইয়া একজন মিসকীনকে খাদ্য দান কতটুকু- উত্তরঃ ক। এক স্বা খ। অর্ধ্ব সা গ। ৩স্বা

৪। এক স্বা বলতে কি বুঝায়—

উত্তরঃ ক। দুই পূর্ণ হাতের চার মুঠো খ। প্রায় ৩ কিলোগ্রাম গ। প্রায় ২.১ কিলোগ্রাম

৫। এই ফিদইয়া একজন মিসকীনকে বা অনেকজনকে দেয়া যেতে পারে কখন?

উত্তরঃ ক) রমাদান মাসের পূর্বেই খ) রমাদান মাসে্র শুরুতে গ) রমাদান মাসের মাঝে বা এর শেষে।

 প্রশ্নঃ  ফিতরা   পূর্ণমান-  নাম্বারঃ ৫

১। যাকাতুল ফিতর আদায় করা প্রত্যেক মুসলিমের জন্য কি ধরনের ইবাদাত?

উত্তরঃ ক) ফরজ খ) সুন্নাত গ) নফল

২। যাকাতুল ফিতর আদায় করতে হয় কি দিয়ে—উত্তরঃ ক) টাকা খ) খাদ্যদ্রব্য গ) মুদ্রা

৩। ফিতরা আদায় করতে হয় কতটুকু— উত্তরঃ ক।এক স্বা খ। অর্ধ্ব সা গ। ৩স্বা

৪। যাকাতুল ফিতরা আদায়ের উদ্দেশ্য কি?

উত্তরঃ ক) মালের পবিত্রতা খ) সিয়ামের ছোট ত্রুটি মুক্ত করা গ) মিসকীনদের খাওয়ানোর জন্য।

৫। এই ফিতরা আদায়ের জন্য শর্ত কি?

উত্তরঃ ক) মালের নিসাব পরিমান থাকা খ) ঈদের রাত ও দিনে যার একান্ত প্রয়োজনীয় এবং নিজের তথা তার পরিবারের আহারের চেয়ে অতিরিক্ত খাদ্য মজুদ থাকে।

বিষয়ঃ সালাত    বহুনির্বাচনী প্রশ্নঃ  পূর্নমানঃ ২৫

১নং প্রশ্নঃ  ‘সালাত’-এর আভিধানিক অর্থ কি?

ক) দো‘আ, খ) শান্তি গ) রহমত, ঘ) ক্ষমা প্রার্থনা করা

২নং প্রশ্নঃ ইসলাম কয়টি ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত? সালাত কততম ভিত্তি?

ক) ৫/১ম      খ) ৫/২য়       গ) ৬/২য়        ঘ) ৫/৩য়

৩নং প্রশ্নঃ সালাত ফরয হয়েছিলো কবে?

ক) হিজরতের পূর্বে খ) মিরাজের রাত্রে গ) হিজরতের পর ঘ) মদীনার জীবনে

৪নং প্রশ্নঃ”আল্লাহর ইবাদত কর, তাকে দেখার মত করে। যদি তুমি তাকে না দেখ, সে তো অবশ্যই তোমাকে দেখে।”এটি কিসের সংজ্ঞা? কোথা থেকে জানা যায়?

ক) ইসলাম, মুসলিম খ) সালাত, বুখারী গ) ইহসান, বুখারী ঘ) হাদীসে জিব্রীল,বুখারী

৫নং প্রশ্নঃ  তোমরা আমাকে যেভাবে সালাত পড়তে দেখ ঠিক সেভাবে সালাত পড়া।”কোন গ্রন্থ থেকে জানা যায়?

ক) মুসলিম শরীফ খ) বুখারী শরীফ গ) তিরমিযী ঘ) আহমাদ

৬নং প্রশ্নঃ  কোন আমলের কারনে মানুষ অস্থিরচিত্ততা থেকে মুক্ত থাকতে পারে কুর’আনের ভাষায়?

ক) সাওমের মাধ্যমে খ) সালাত পড়া গ) সালাতে সদা প্রতিষ্ঠিত ঘ) সবরের মাধ্যমে

৭নং প্রশ্নঃ সূরা মুমিনুনে সফলতার জন্য সালাতের ব্যপারে কয়টি কথা এসেছে ও কি কি?

ক) ২টি , খুশু খুযু ও যত্নশীল খ) ১টি, খুশু খুযু গ) ২টি খাসিউন,হাফিজুন ঘ) ৩টি খাসিউন,হাফিজুন,আকিমুস সালাত

৮নং প্রশ্নঃ ‘‘নিশ্চয়ই নির্ধারিত সময়ে সালাত আদায় করা মু’মিনদের ওপর ফরয। কোথায় বলা হয়েছে?

ক) আল কুর’আনে খ) সহিহ বোখারি গ) ইবন মাযাহ ঘ) সহিহ মুসলিম

৯নং প্রশ্নঃ “আমার — জন্য সালাত প্রতিষ্ঠা কর।” [সূরা ত্বাহা: ১৪] খালি জায়গায় কি হবে?

ক) ইবাদাতের  খ) যিকরের  গ) সন্তুষ্টির

১০নং প্রশ্নঃ সালাতের হেফাজতকারীর জন্য মহান আল্লাহ কি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, হাদিসের আলোকে?

ক) রিযিক বৃদ্ধি  খ) জান্নাত গ) হায়াত বৃদ্ধি

১১নং প্রশ্নঃ মহান আল্লাহ কোন সূরাকে নিজ ও বান্দাহর মধ্যে ভাগ করে নিয়েছেন?

ক) সূরা ইখলাস খ) সূরা ফাতিহা গ) সূরা আসর

১২নং প্রশ্নঃ ওয়াইল কোন ধরনের সালাত আদায়কারীর জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে?

ক) অনিয়মিত সালাত আদায়কারী খ) সালাত সম্পর্কে উদাসীন গ) সময়মত সালাত আদায় করে না

১৩নং প্রশ্নঃ সালাত অনাদায়কারীর জন্য কোন জাহান্নাম প্রস্তুত রয়েছে?

ক) হাবিয়া  খ) ওয়াইল গ) সাকার ঘ) গাইয়া

১৪নং প্রশ্নঃ পরিবার ও ধন-সম্পদ নষ্ট হয়ে যায় কোন সালাত বাদ পড়লে?

ক) ফযর খ) আসর গ) মাগরিব

১৫নং প্রশ্নঃ ইমাম ইবনুল কাইয়্যেম রহ. বলেন,“খুশুর তারতম্য হিসেবে মুসল্লিরা কত ভাগ হয়:

ক) ৫ খ) ৪ গ) ৩

১৬নং প্রশ্নঃ (সহিহ মুসলিম এর ব্যাখ্যা গ্রন্থ : ৪/২১৬) ”সুতরার রহস্য হলো,

ক) এর ভেতর দৃষ্টি সীমাবদ্ধ রাখা, খ) যাতায়াত বাধাগ্রস্থ করা, গ) শয়তানের চলাচল রুদ্ধ করা।

১৭নং প্রশ্নঃ সালাতের রুকন বা ফরয কাজ কোনটি?

ক) তাকবিরে তাহরিমা খ) তাশাহহুদ পাঠ ২য় রাকাতের গ) সাজদাহ করা

১৮নং প্রশ্নঃ কোন কাজটি বাদ পড়লে সালাত বাতিল হয়ে যাবে?

ক) সূরা ফাতিহা খ) দুই সাজদাহর মাঝে বসা গ) ধীর স্থিরভাবে রুকনগুলো আদায় করা

১৯নং প্রশ্নঃ অনিচ্ছাকৃত কোন  ভুল করলে, সালাতের শেষে শুধু সহু সাজদাহ আদায় করলেই সালাত সহিহ হয়ে যাবে?

ক) শেষ বৈঠক ও তাশাহহুদ খ) সালাম ফেরানো গ) তাকবিরে তাহরিমা ছাড়া অন্য তাকবীর

২০নং প্রশ্নঃ সালাতের ওয়াজীব কাজ কোনটি?

ক) সূরা ফাতিহার পর অন্য কিরাত পাঠ খ) সামিয়াল্লাহু লিমান হামিদাহ বলা গ) ডান হাতকে বাম হাতের উপর স্থাপন করা

২১নং প্রশ্নঃ দাঁড়িয়ে সালাত পড়া সালাতের মাঝে কোন ধরনের শর্ত?

ক) রুকন খ) ওয়াজিব গ) সুন্নাহ

২২নং প্রশ্নঃ মাগরিব ও চার রাক’আত বিশিষ্ট সালাতের ১ম বৈঠক ভুলে বাদ পড়লে কি করতে হবে?

ক) পুনরায় সালাত পড়তে হবে খ) সালাত শেষে সাহু সাজদাহ আদায় করলেই চলবে গ) বৈঠকটি আদায় করতে হবে ও পরে সাহু সাজদাহ দিতে হবে।

২৩নং প্রশ্নঃ সালাতের ভিতরের কোন সুন্নাত কাজ ছুটে গেলে কি করতে হবে?

ক) সাহু সাজদাহ দিতে হবে খ) পুনরায় সালাত আদায় করতে হবে গ) স্বাভাবিক সালাত আদায় করে যেতে হবে।

২৪নং প্রশ্নঃ ইফতিরাশ বলা হয় কোন বসাকে?

ক) ১ম বৈঠক খ) দুই সাজদাহের মাঝে গ) শেষ বৈঠক

২৫নং প্রশ্নঃ আউযুবিল্লাহ ও বিসমিল্লাহ বলা সালাতের কোন শর্তের মাঝে পড়ে?

ক) রুকন খ) ওয়াজিব গ) সুন্নাহ

বিষয়ঃ যাকাত   বহুনির্বাচনী প্রশ্নঃ  পূর্নমানঃ ১০

১নং প্রশ্নঃ আরবী الزكاة ‘  যাকাত’ শব্দের আভিধানিক অর্থ কি?

ক) বৃদ্ধি ও উন্নতি খ) পবিত্র করা গ) পরিশোধিত করা

২নং প্রশ্নঃ যাকাত আদায় করার কতটি খাত ও কোথা থেকে জানা যায়?

ক) ৫টি, সূরা তাওবা খ) ৮টি, সূরা বাকারা গ) ৮টি, সূরা তাওবা

৩নং প্রশ্নঃ কোন কোন সম্পদের উপর যাকাত ফরয হয়?

ক) সোনা,রুপা, টাকা খ) সোনা, রুপা, ফসল গ) সোনা, রুপা, হিরা

৪নং প্রশ্নঃ টাকার নিসাবের মানদণ্ড হিসেবে কোনটির মূল্য নেয়া উত্তম?

ক) রুপার ৫৯৫ গ্রাম মূল্য খ) ৮৫ গ্রাম স্বর্ণ মূল্য সমান গ) কোনটি নয়

৫নং প্রশ্নঃ কারো নিকট স্বর্ন ও রুপা উভয়টি আছে তবে কোনটাই নিসাব পরিমান নয়, তার কি যাকাত আদায় করতে হবে?

ক) দুটি একত্রে যোগ করে হিসেব করে যাকাত দিবে খ) যাকাত দিতে হবে না গ) দুটি একত্রে যোগ করে রুপার নিসাবে যাকাত দিতে হবে?

৬নং প্রশ্নঃ যাকাত ফরয হওয়ার শর্তের ক্ষেত্রে সময় নির্ধারন কত?

ক) পূর্ণ ১বছর অতিবাহিত খ) নিসাব পরিমান সম্পদ যখন হয়েছে তখন গ) সময় নির্ধারনের গুরুত্ব নেই

৭নং প্রশ্নঃ ব্যবসায়িক পণ্যের যাকাত কিভাবে আদায় করতে পারে?

ক) অর্থ দিয়ে খ) পণ্য দিয়ে গ) দুটোই

৮নং প্রশ্নঃ সায়েমা পশু বলতে কি বুঝায়?

ক) পূর্ণ বয়স্ক পশু খ) মাঠে চড়ে বেড়ায় ও অধিকাংশ সময় প্রাকৃতিক খাদ্য খায় গ) মালিক কেটে এনে ঘাস খাওয়ায়

৯নং প্রশ্নঃ যে বাগান বিনা অর্থে সেচ করে তার কত অংশ যাকাত দিতে হবে?

ক) ৫% খ) ১০% গ) ২০%

১০নং প্রশ্নঃ যাকাত আদায় না করলে কোন জিনিষের সুসংবাদ দেয়া হয়েছে।

ক) আযাব খ) বেদনাদায়ক আযাব গ) সাময়িক ক্ষতি

 

power point presentation:

প্রশ্নঃ বই পড়া প্রতিযোগীতাঃ২০২২

 

বই পড়া প্রতিযোগীতাঃ ২০২২ইং

উত্তর পত্র: পূর্ণমানঃ ১০০ সময়ঃ ৫০মিনিট

রামাদানের সওগাত

ক) সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর দিনঃ

১নং উত্তরঃ খুতবাতুল ইসলাম

২নং উত্তরঃ মহান আল্লাহ,বুখারী ও মুসলিম শরীফ

৩নং উত্তরঃ ২টি, ইফতারের সময় ও প্রতিপালকের সাথে সাক্ষাতের সময় যখন সিয়ামের জন্য আনন্দিত হবে।

৪নং উত্তরঃ তাকওয়া অর্জন, সূরা বাকারাঃ১৮৩

৫নং উত্তরঃ সূরা বাকারাঃ ১৮৫

(রমযানের মাস, এ মাসেই কুরআন নাযিল করা হয়েছে , যা মানব জাতির জন্য পুরোপুরি হিদায়াত এবং এমন দ্ব্যর্থহীন শিক্ষা সম্বলিত, যা সত্য –সঠিক পথ দেখায় এবং হক ও বাতিলের পার্থক্য সুস্পষ্ট করে দেয় ৷ কাজেই এখন থেকে যে ব্যক্তি এ মাসের সাক্ষাত পাবে তার জন্য এই সম্পূর্ণ মাসটিতে রোযা রাখা অপরিহার্য)

৬নং উত্তরঃ নিজে কুর’আন শিক্ষা করে ও অন্যকে শিক্ষা দেয়। বুখারী

৭নং উত্তরঃ সাওম ও কুর’আন মুসনাদে আহমাদ, সহিহ

৮নং উত্তরঃ কিতাবের উপর ইমান আনা মানেই হলো কুর’আনের হক আদায় করে তিলাওয়াত করা।(যাদেরকে আমি কিতাব দিয়েছি তারা  তাকে যথাযথভাবে পাঠ করে ৷ তারা তার ওপর সাচ্চা দিলে ঈমান আনে ৷)

৯নং উত্তরঃ তিলাওয়াত অর্থ পিছে চলা বা অনুসরন করা।

১০নং উত্তরঃ  আমি এ কুরআনকে উপদেশ লাভের সহজ উৎস বানিয়ে দিয়েছি৷ এমতাবস্থায় উপদেশ গ্রহণকারী কেউ আছে কি?   সুরা ক্বামার, ৪বার (১৭,২২,৩২,৪০)

১১নং উত্তরঃ বরকত, আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতাদের থেকে রহমত ও দু’আ লাভ।

১২নং উত্তরঃ সাহরী ও ফযরের সালাতে দাঁড়ানোর মাঝে সময়ের ব্যবধান ৫০ আয়াত তিলাওয়াতের মত।

১৩নং উত্তরঃ ঈমান ও আল্লাহর কাছে সাওয়াব পাওয়ার আশা। বুখারী হাদীস

১৪নং উত্তরঃ সিয়াম হলো অনর্থক ও অশ্লীল কথা-কাজ পরিহার করা। ইবনু হিব্বান

১৫নং উত্তরঃ হাদীসে রমাদান মাসে বিশেষ দুটো ইবাদাতের কথা উৎসাহ দেয়া হয়েছে,সেগুলো হলো দান বা সাদাকা ও কিয়ামুল লাইল।

১৬নং উত্তরঃ  যদি কেউ ইমামের সাথে শেষ পর্যন্ত কিয়ামুল্লাইল আদায় করে তবে সে সারারাত কিয়ামুল লাইলের সাওয়াব লাভ করবে। তিরমিযী, আস সুনান ৩/১৬৯। হাদীসটি হাসান।

১৭নং উত্তরঃ সাহাবা ও তাবেয়ীগন ৩/৭/১০ দিনে রমাদানে কুর’আন খতম করতেন।

১৮নং উত্তরঃ যদি কেউ লাইলাতুল ক্বদরকে খুঁজতে চায় তবে সে যেন তা রামাদানের শেষ দশ রাত্রিতে খোঁজ করে। মুসলিম, আস সহীহ ২/৮২৩

১৯নং উত্তরঃ  সাওম অবস্থায় ছোট খাট ত্রুটি থেকে পবিত্রতা লাভ ও দরিদ্রদের খাদ্য লাভ। আবু দাউদ,আস সুনান ২/১১১

ইবনে আববাস (রাঃ) বলেন, ‘আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) রোযাদারের অসারতা ও যৌনাচারের পঙ্কিলতা থেকে পবিত্রতা এবং মিসকীনদের আহার স্বরূপ ফরয করেছেন।

২০নং উত্তরঃ যে ব্যক্তি রমাদানের সিয়াম পালন করবে, এরপর শাওয়াল মাসে ৬টি সিয়াম পালন করবে,তারা সারা বৎসর সিয়াম পালনের মত হবে। মুসলিম,আস সহীহ ২/৮২২

খ) শূন্যস্থানে উপযুক্ত শব্দ বসিয়ে পূর্ণ করুনঃ- নাম্বারঃ ২৫+১০

১। হে ঈমানদাগণ! তোমাদের ওপর রোযা ফরয করে দেয়া হয়েছে যেমন তোমাদের পূর্ববর্তী নবীদের অনুসারীদের ওপর ফরয করা হয়েছিল ৷ এ থেকে আশা করা যায়, তোমাদের মধ্যে তাকওয়ার গুণাবলী সৃষ্টি হয়ে যাবে ৷ এ কতিপয় নিদিষ্ট দিনের রোযা ৷ যদি তোমাদের কেউ হয়ে থাকে রোগগ্রস্ত অথবা মুসাফির তাহলে সে যেন অন্য দিনগুলোয় এই সংখ্যা পূর্ণ করে ৷ আর যাদের রোযা রাখার সামর্থ আছে (এরপরও রাখে না)তারা যেন ফিদিয়া দেয় ৷ একটি রোযার ফিদিয়া একজন মিসকিনকে খাওয়ানো৷ আর যে ব্যক্তি স্বেচ্ছায় ও সানন্দে কিছু বেশী সৎকাজ করে , তা তার জন্য ভালো ৷ তবে যদি তোমরা সঠিক বিষয় অনুধাবন করে থাকো ৷  তাহলে তোমাদের জন্য রোযা রাখাই ভালো ৷ রমযানের মাস, এ মাসেই কুরআন নাযিল করা হয়েছে , যা মানব জাতির জন্য পুরোপুরি হিদায়াত এবং এমন দ্ব্যর্থহীন শিক্ষা সম্বলিত, যা সত্য –সঠিক পথ দেখায় এবং হক ও বাতিলের পার্থক্য সুস্পষ্ট করে দেয় ৷ কাজেই এখন থেকে যে ব্যক্তি এ মাসের সাক্ষাত পাবে তার জন্য এই সম্পূর্ণ মাসটিতে রোযা রাখা অপরিহার্য এবং যে ব্যক্তি রোগগ্রস্ত হয় বা সফরে থাকে, সে যেন অন্য দিনগুলোয় রোযার সংখ্যা পূর্ণ করে ৷  আল্লাহ তোমাদের সাথে নরম নীতি অবলম্বন করতে চান, কঠোর নীতি অবলম্বন করতে চান না ৷ তাই তোমাদেরকে এই পদ্ধতি জানানো হচ্ছে, যাতে তোমরা রোযার সংখ্যা পূর্ণ করতে পারো এবং আল্লাহ তোমাদের যে হিদায়াত দান করেছেন সে জন্য যেন তোমরা আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব প্রকাশ করতে ও তার স্বীকৃতি দিতে এবং তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারো ৷  সূরা বাকারাঃ ১৮৩-১৮৫

২।  ইবনু আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, কোন এক সময় আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর পিছনে ছিলাম। তিনি বললেনঃ হে তরুণ! আমি তোমাকে কয়েকটি কথা শিখিয়ে দিচ্ছি- তুমি আল্লাহ্ তা’আলার (বিধি-নিষেধের) রক্ষা করবে, আল্লাহ তা’আলা তোমাকে রক্ষা করবেন। তুমি আল্লাহ্ তা’আলার সন্তুষ্টির প্রতি লক্ষ্য রাখবে, আল্লাহ্ তা’আলাকে তুমি কাছে পাবে। তোমার কোন কিছু চাওয়ার প্রয়োজন হলে আল্লাহ তা’আলার নিকট চাও, আর সাহায্য প্রার্থনা করতে হলে আল্লাহ্ তা’আলার নিকটেই কর।

আর জেনে রাখো, যদি সকল উন্মাতও তোমার কোন উপকারের উদ্দেশে ঐক্যবদ্ধ হয় তাহলে ততটুকু উপকারই করতে পারবে, যতটুকু আল্লাহ তা’আলা তোমার জন্যে লিখে রেখেছেন। অপরদিকে যদি সকল ক্ষতিই করতে সক্ষম হবে, যতটুকু আল্লাহ্ তা’আলা তোমার তাকদিরে লিখে রেখেছেন। কলম তুলে নেয়া হয়েছে এবং লিখিত কাগজসমূহও শুকিয়ে গেছে।

তিরমিযীঃ ২৫১৬,সহীহঃ মিশকাত (৫৩০২), যিলালুল জান্নাত (৩১৬-৩১৮)।

আবূ ঈসা বলেন, এই হাদীসটি হাসান সহীহ।

গ) বিষয় ভিত্তিক প্রশ্নঃ    বহু নির্বাচনী প্রশ্নঃ    নাম্বারঃ ৪৫

উত্তরঃ  ফিদইয়া-

১।  খ) বিনিময় প্রদান

২।  খ) না

৩।  খ) অর্ধ্ব সা

৪।   ক।দুই পূর্ণ হাতের চার মুঠো খ। প্রায় ৩ কিলোগ্রাম

৫।   গ) রমাদান মাসের মাঝে বা এর শেষে।

উত্তরঃ  ফিতরা

১। ক) ফরজ

২। খ) খাদ্যদ্রব্য

৩। ক।এক স্বা

৪। খ) সিয়ামের ছোট ত্রুটি মুক্ত করা গ) মিসকীনদের খাওয়ানোর জন্য

৫। খ) ঈদের রাত ও দিনে যার একান্ত প্রয়োজনীয় এবং নিজের তথা তার পরিবারের আহারের চেয়ে অতিরিক্ত খাদ্য মজুদ থাকে।

উত্তরঃ সালাত

১।  ক) দো‘আ,  গ) রহমত, ঘ) ক্ষমা প্রার্থনা করা

২। খ) ৫/২য়

৩। ক) হিজরতের পূর্বে খ) মিরাজের রাত্রে

৪। গ) ইহসান, বুখারী

৫। ক) মুসলিম শরীফ  খ) বুখারী শরীফ  ঘ) আহমাদ

৬।  গ) সালাতে সদা প্রতিষ্ঠিত[সূরা আল-মা‘আরিজ: ১৯-২৩]

৭।  ক) ২টি , খুশু খুযু ও যত্নশীল  গ) ২টি খাসিউন, হাফিজুন

৮।  ক)   আল কুর’আন     সূরাহ্ আন্ নিসা: ১০৩

৯।  ক) যিকর

১০। খ) জান্নাত লাভ (“আল্লাহ বান্দার ওপর পাঁচ ওয়াক্ত সালাত ফরয করেছেন, যে তা হিফাযত করল তার জন্য আল্লাহর প্রতিশ্রুতি হলো যে, তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন…।” (আবু দাউদ, নাসাঈ)

১১।  খ) সূরা ফাতিহা

১২। খ) সালাত সম্পর্কে উদাসীন গ) সময়মত সালাত আদায় করে না

১৩।  গ) সাকার  ঘ) গাইয়া  “তোমাদেরকে কিসে সাকার (জাহান্নাম)-এ নিক্ষেপ করেছে? তারা বলবে আমরা সালাত আদায়কারীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলাম না।” [সূরা আল-মুদ্দাসসির: ৪২-৪৩]

তাদের পরে আসলো অপদার্থ পরবর্তীগণ, তারা সালাত নষ্ট করল ও প্রবৃত্তির অনুসরণ করল। সুতরাং তারা অচিরেই “গাইয়া” প্রত্যক্ষ করবে।” [সূরা মারইয়াম: ৫৯]

১৪।  খ) আসর সালাত

১৫।  ক) ৫ভাগ

১৬ নং উত্তরঃ সুতরার রহস্য হলো, ক) এর ভেতর দৃষ্টি সীমাবদ্ধ রাখা, খ) যাতায়াত বাধাগ্রস্থ করা, গ) শয়তানের চলাচল রুদ্ধ করা। যাতে তার গমনাগমন বন্ধ হয়, সালাত নষ্ট করার সুযোগ না পায়। (সহিহ মুসলিম এর ব্যাখ্যা গ্রন্থ : ৪/২১৬)

১৭নং উত্তরঃ ক) তাকবিরে তাহরিমা  গ) সাজদাহ করা

১৮নং উত্তরঃ  ক) সূরা ফাতিহা খ) দুই সাজদাহর মাঝে বসা গ) ধীর স্থিরভাবে রুকনগুলো আদায় করা

১৯নং উত্তরঃ গ) তাকবিরে তাহরিমা ছাড়া অন্য তাকবীর

২০নং উত্তরঃ  খ) সামিয়াল্লাহু লিমান হামিদাহ বলা

২১নং উত্তরঃ   ক) রুকন

২২নং উত্তরঃ  খ) সালাত শেষে সাহু সাজদাহ আদায় করলেই চলবে

২৩নং উত্তরঃ  গ)  স্বাভাবিক সালাত আদায় করে যেতে হবে।

২৪নং উত্তরঃ  ক) ১ম বৈঠক খ) দুই সাজদাহের মাঝে

২৫নং উত্তরঃ  গ) সুন্নাহ

বিষয়ঃ যাকাত   বহুনির্বাচনী প্রশ্নঃ  পূর্নমানঃ ১০

১নং উত্তরঃ ক) বৃদ্ধি ও উন্নতি খ) পবিত্র করা গ) পরিশোধিত করা

২নং উত্তরঃ  গ) ৮টি, সূরা তাওবা

৩নং উত্তরঃ ক) সোনা,রুপা, টাকা খ) সোনা, রুপা, ফসল

৪নং উত্তরঃ ক) রুপার ৫৯৫ গ্রাম মূল্য

৫নং উত্তরঃ খ) যাকাত দিতে হবে না

৬নং উত্তরঃ ক) পূর্ণ ১বছর অতিবাহিত

৭নং উত্তরঃ গ) দুটোই

৮নং উত্তরঃ খ) মাঠে চড়ে বেড়ায় ও অধিকাংশ সময় প্রাকৃতিক খাদ্য খায়

৯নং উত্তরঃ  খ) ১০%

১০নং উত্তরঃ  খ) বেদনাদায়ক আযাব