শাইখ ইবনে উছাইমীন ‘ফাতাওয়াস্ সিয়াম’ (৪৩৮) এ বলেছেন : “যে ব্যক্তি আরাফাতের দিন অথবা আশুরার দিনে রোযা পালন করে এবং তাঁর উপর রমজানের কাযা রোযা অনাদায় থাকে তবে তাঁর রোযা রাখাটা সহীহ। তবে তিনি যদি এই রোযার মাধ্যমে রমজানের কাযা রোযা পালনেরও নিয়্যত করেন তবে তাঁর দুটি সাওয়াব হবে। আরাফাতের দিন অথবা আশুরার দিন রোযাপালনের সাওয়াব ও কাযা রোযা আদায়ের সওয়াব।এটি সাধারণ নফল রোযার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। রমজানের রোযার সাথে যে নফল রোযার কোন সম্পর্ক নেই। তবে শাওয়ালের ছয় রোযা রমজানের সাথে সম্পৃক্ত। সে রোযা রমজানের কাযা রোযা আদায়ের পরেই রাখতেহবে। তাই যদি কেউ কাযা আদায়ের আগে তা পালন করে তবে … Continue reading শাওয়াল মাসের ছয় রোজা
Copy and paste this URL into your WordPress site to embed
Copy and paste this code into your site to embed