ছবি ব্লগ (জুম’আবারের আসর)-২

%e0%a6%9c%e0%a7%81%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%b2%e0%a6%97-%e0%a7%a8

জুমা’বারে করনীয়

 

বাজারে কিছু বইতে দরুদের নামে বিদয়াতি ছড়িয়ে আছে, তাই সহিহ জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। আমাদের পড়তে হবে দরুদে ইবরাহীম।

বেশি বেশী দরূদ শরীফ পাঠ করা:

রাসূলুল্লাহ সা. বলেন, ‘‘নিঃসন্দেহে জুমুআর দিন তোমাদের সর্বোত্তম দিনসমূহের মধ্যে অন্যতম। সেই দিনে আদম আলাইহিস সালামকে সৃষ্টি করা হয়েছে এবং তার জান কবজ করা হয়েছে, শিঙ্গায় ফুৎকার হবে এবং (আসমান ও যমীনবাসী) ধ্বংস অথবা বেহুশ হবে। সুতরাং সে দিনে বেশি বেশি করে আমার ওপর সালাত পাঠ কর; কেননা তোমাদের সালাত আমার নিকট পেশ করা হয়।” তারা (সাহাবায়ে কেরাম) জিজ্ঞাসা করলেন: হে  আল্লাহর রাসূল! আমাদের সালাম আপনার নিকটে কিভাবে পেশ করা হবে অথচ তখন আপনি (অর্থাৎ তাঁর হাড্ডি) পুরাতন হয়ে যাবেন? তিনি বললেন, আল্লাহ নবীগণের শরীর মাটির জন্য খাওয়া হারাম করে দিয়েছেন।” সুনান নাসাঈ

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “তোমাদের দিনগুলির মধ্যে সর্বোত্তম একটি দিন হচ্ছে জুমার দিন। সুতরাং ঐ দিনে তোমরা আমার উপর বেশী বেশী দরূদ পাঠ কর। কেননা, তোমাদের পাঠ করা দরূদ আমার কাছে পেশ করা হয়।”আবূ দাউদ